Most Repeated Bangla Question of BCS Exam
"বাংলা ব্যাকরণের ১০০টি প্রশ্নোত্তর যা বার বার পরীক্ষায় আসে"
১) ধ্বনি দিয়ে আট বাঁধা শব্দই ভাষার ইট- এই ইটকে বাংলা ভাষায় বলে— বর্ণ।
২) ষড়ঋতু এর সন্ধি বিচ্ছেদ –
ষট্ +
ঋতু।
৩) অপমান শব্দের অপ উপসর্গটি যে অর্থে ব্যবহৃত –
বিপরীত।
৪) ইচ্ছা শব্দের বিশেষণ -ঐচ্ছিক।
৫) নিশীথ রাতে বাজছে বাঁশী। নিশীথ –
বিশেষণ।
৬) যা বলা হয়নি –
অনুক্ত।
৭) অক্ষির সমীপে –
সমক্ষ।
৮) পুষ্প এন সমার্থক নয় –
অবনী।
৯) গোঁফ খেজুরে বাগধারার অর্থ –
নিতান্ত অলস।
১০) রাবনের চিতা –
চির অশান্তি।
১৩) শুদ্ধ বানান –
কৃষিজীবী।
১৪) আভরন শব্দের অর্থ –
অলংকার।
১৫) নন্দিত নরকে যাঁর উপন্যাস –
হুমায়ুন আহমেদ।
১৬) কোর্মা –
তুর্কি শব্দ।
১৭) তদ্ভব শব্দ –
চাঁদ।
১৮) অপলাপ শব্দের অর্থ –
অস্বীকার।
১৯) প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ –
উৎকর্ষ, উৎকৃষ্ট, উৎকৃষ্টতা।
২০) পুণ্যে মতি হোক। পুণ্যে –
বিশেষ্য রুপে ব্যবহৃত।
২১) সমাস ভাষাকে –
সংক্ষেপ করে।
২২) তিনি দরিদ্র কিন্তু খুব উদার –
যৌগিক বাক্য।
২৩) শুদ্ধ বাক্য –
সে এমন রুপবতী যেন অপ্সরা।
২৪) যে ব্যক্তির দুহাত সমান চলে –
সব্যসাচী।
২৫) সূর্য এর প্রতিশব্দ –
আদিত্য।
২৬) মুজিব নগর স্মৃতি সৌধের স্থপতি -
তানভীর কবির।
২৭) বাঙ্গালীর ইতিহাস –
নীহার রঞ্জন রায়।
২৮) সৌভাগ্যের বিষয় –
একাদশে বৃহষ্পতি।
২৯) সংশপ্তক ভাস্কর্যটিরঅবস্থিত -
জাহাঙ্গীনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে।
৩০) পদ বলতে বোঝায় –
বিভক্তিযুক্ত শব্দ বা ধাতু।
৩১) হাতের পাঁচ অর্থ –
শেষ সম্বল।
৩২) সুন্দর মাত্রেরই একটা আকর্ষণ শক্তি আছে। এখানে সুন্দর –
বিশেষ্য।
৩৩) তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে??
এখানে না –
হ্যাঁ বাচক।
৩৪) যেই তার দর্শন পেলাম, সেই আমরা প্রস্থান করলাম –
মিশ্র বাক্য।
৩৫) রবীন্দ্রনাথের নাটক -চতুরঙ্গ।
৩৬) শাহনামা রচনা করেন –
ফেরদৌসী।
৩৭) উপসর্গ –
অতি (বাংলা)।
৩৮) ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে –
প্রমথ চৌধুরী।
৩৯) আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে প্রার্থনা টি –
ঈশ্বরী পাটনীর।
৪০) কাশবনের কন্যা –
উপন্যাস।
৪১) যে সমাসের পূর্ব পদ সংখ্যাবাচক এবং সমস্ত পদের দ্বারা সমাহার বোঝায় তাকে বলে- দ্বিগু সমাস।
৪২) প্রথম বাংলা থিসরাস বা সমার্থক শব্দের অভিধান সংকলন করেন –
অশোক মুখোপাধ্যায়।
৪৩) নিরানব্বইয়ের ধাক্কা –
সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি।
৪৪) একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম সংকলনের সম্পাদক –
হাসান হাফিজুর রহমান।
৪৫) বনফুল –
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়।
৪৬) কষ্টে অতিক্রম করা যায় না যা -
দুরতিক্রম্য।
৪৭) উৎকর্ষতা যে কারনে অশুদ্ধ –
প্রত্যয়জনিত কারনে।
৪৮) কোনটি ঠিক –
বহিপীর (
নাটক)।
৪৯) ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ রচনা করেন- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
৫০) ক্রিয়াপদ –
সব সময়ে বাক্যে থাকবে।
৫১) আহোরণ শব্দের বিপরীত –
অবরোহন।
৫২) ছাই চাপা আগুন যে অর্থ প্রকাশ করে -অন্তরে বিদ্যমান অথচ বাইরে প্রকাশের অসাধ্য এমন।
৫৩) যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে -
অবিমৃষ্যকারী।
৫৪) মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস –
আগুনের পরশ মনি।
৫৫) কবর কবিতা রচনা করেন –
জসীমউদ্দীন।
৫৬) সঠিক বাক্য –
মনোরম উদ্যানে ভ্রমণ দূরাকাংখা।
৫৭) চৌ হদ্দি –
ফারসি+ আরবি।
৫৮) সর্বাঙ্গে ব্যাথা ঔষধ দিব কোথা। বাক্যে ঔষধ –
কর্মে শূন্য।
৫৯) শরৎচন্দ্রের যে উপন্যাস সরকার বাজেয়াপ্ত করে –
পথের দাবী।
৬০) বেটাইম –
ফারসি+ ইংরেজী।
৬১) সন্ধি ব্যাকরণের যে অংশে আলোচিত হয় –
ধ্বনিতত্ত্ব।
৬২) সমুচ্চয়ী অব্যয় ব্যবহৃত হয়েছে –
ঢং ঢং ঘন্টা বাজে।
৬৩) বিরাম চিহ্ন যথাযথভাবে ব্যবহৃত হয়নি –
ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২।
৬৪) শুদ্ধ বানান –
সমীচীন।
৬৫) জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্ধ – ঝরা পালক।
৬৬) কলিঙ্গ পুরষ্কার পান –
আবদুল্লাহ আল মুতী।
৬৭) নিত্য মূর্ধণ্য ষ যে শব্দে –
আষাঢ়।
৬৮) সাধু ভাষা অনুপযোগী –
নাটকের সংলাপে।
৬৯) সাত সাগরের মাঝি কার লেখা –
ফররুখ আহমদ।
৭০) প্রাতরাশ এর সন্ধি বিচ্ছেদ।- প্রাতঃ+ আশ।
৭১) যা বলা হয়নি –
অনুক্ত।
৭২) যৌগিক শব্দ –
গায়ক।
৭৩) তৎসম শব্দ –
হস্ত।
৭৪) নিত্য স্ত্রী বাচক শব্দ –
সতীন।
৭৫) খাঁটি বাংলা উপসর্গ –
২১ টি।
৭৬) বিড়ালের আড়াই পা বাগধারার অর্থ –বেহায়াপনা।
৭৭) নজরুল রবীন্দ্রনাথকে উৎসর্গ করেন -
সঞ্চিতা।
৭৮) ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে –
জিতেন্দ্রিয়।
৭৯) অনিষ্ট করতে গিয়ে ভালো হওয়াকে বলে –
শাপেবর।
৮০) পৃথিবীর সমার্থক শব্দ –
অখিল।
৮১) পঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম লেখক – সৈয়দ হামজা।
৮২) সনেট শব্দটি –
ইটালিয়ান।
৮৩) সংগীত এর সন্ধি বিচ্ছেদ –
সম + গীত।
৮৪) বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে -
প্রাতিপদিক।
৮৫) যে সমাসের পূর্ব পদের বিভক্তি লোপ হয় না –
অলুক সমাস।
৮৬) শুদ্ধ বানান –
মুমূর্ষু।
৮৭) হুতোম প্যাঁচা যাঁর ছদ্মনাম –
কালীপ্রসন্ন সিংহ।
৮৮) বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ রচনা করেন –
দীনেশ চন্দ্র সেন।
৮৯) জসীমউদদীনের প্রথম প্রকাশিত কাব্য গ্রন্থ –
রাখালী।
৯০) অপাদান কারক –
ট্রেন স্টেশন ছেড়েছে।
৯১) পশ্চাতে জন্মেছে যে –
অনুজ।
৯২) হরতাল - গুজরাটি শব্দ।
৯৩) শীতার্থ এর সন্ধি বিচ্ছেদ –
শীত+ঋত।
৯৪) কুলি শব্দের স্ত্রী বাচক –
কামিন।
৯৫) তুষার শুভ্র –
উপমান কর্মধারয় সমাস।
৯৬) শৈত্য শব্দের বিশেষণ পদ –
শীতার্ত।
৯৭) যেহেতু তুমি বেশি নম্বর পেয়েছ, সুতরাং তুমি প্রথম হবে –
জটিল বাক্য।
৯৮) শুদ্ধ –
সাক্ষ্যদান।
৯৯) মহাকবি আলাওল নাটকটি রচনা করেন - সিকান্দার আবু জাফর।
১০০) রবীন্দ্রনাথ রচিত নাটক –
রক্তকরবী।
No comments